বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঠাকুরগাঁওয়ে সাংবাদিকের বিরুদ্ধ মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন, সড়ক অবরোধ মুক্ত বাংলা আইটি অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট আধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষার নতুন দিগন্ত। গুমের শিকার পরিবারের শিল্প প্রদর্শনীতে আমিনুল হক। বালিয়াডাঙ্গীতে সড়ক দুর্ঘটনায় ছেলের মৃত্যু, বাবা ও আরেক ছেলেসহ আহত ৫ বালিয়াডাঙ্গীতে ১২৪ বস্তা সার জব্দ, ডিলারকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা প্রেসক্লাব উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দাতা সেই নব্য নেতা “মাসুদ” বহিষ্কার। রাণীশংকৈল প্রেসক্লাব ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়ার হুমকি কৃষকদল নেতার। বালিয়াডাঙ্গীতে বাড়ীর পাশে খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু বালিয়াডাঙ্গীতে গোডাউন থেকে ৭১৫ বস্তা জব্দ, গোডাউন সিলগালা, জরিমানা ৩০ হাজার বালিয়াডাঙ্গীতে জুলাই দ্রোহ উপলক্ষে ছাত্রশিবিরের নানা আয়োজন

ঠাকুরগাঁওয়ে বাড়ির উঠানে ধরা পড়ল বিরল নারী ময়ূর

স্টাফ রিপোর্টার:

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার এক লোকালয় থেকে একটি বিরল প্রজাতির নারী ময়ূর (ময়ূরী) উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার (১৬ জুন) বিকেলে পাখিটি বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পলাশ কুমার দেবনাথ।

এর আগে রবিবার (১৫ জুন) দুপুরে উপজেলার বড়পলাশবাড়ী ইউনিয়নের ফতেপুর গ্রামে মিলন হকের বাড়ির উঠানে ময়ূরটি হঠাৎ ঢুকে পড়ে। পরে তিনি সেটিকে আটকে স্থানীয় পুলিশকে খবর দেন। রাতেই গ্রাম পুলিশের সহায়তায় ময়ূরটিকে ইউএনওর কাছে হস্তান্তর করেন তিনি। ইউএনও রাতেই পাখিটিকে নিজের তত্ত্বাবধানে রেখে পরদিন বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেন।

পাখিটি আটক করা মিলন হক বলেন, “গত শনিবার আমাদের আশপাশের গ্রামগুলোতে ময়ূরটিকে ঘোরাঘুরি করতে দেখা যায়। অনেকে ধরার চেষ্টা করলেও পারেনি। রোববার দুপুরে হঠাৎ আমার বাড়ির ভেতরে চলে এলে আমি সেটিকে আটকে ফেলি এবং পরে ইউএনওর কাছে হস্তান্তর করি। যেহেতু আমাদের বাড়ি সীমান্ত এলাকায়, তাই ধারণা করছি এটি প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে এসেছে।”

বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অনিল কুমার জানান, “ইউএনওর মাধ্যমে পাওয়া পাখিটি একটি নারী ময়ূর, যাকে আমরা ময়ূরী বলি। সাধারণত এই প্রজাতির ময়ূর ভারত, শ্রীলঙ্কায় দেখা যায়, তবে মাঝে মধ্যে বাংলাদেশেও বিচরণ করতে দেখা যায়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।”

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পলাশ কুমার দেবনাথ বলেন,”রবিবার রাতে ফতেপুর গ্রামের কয়েকজন ব্যক্তি ময়ূরটি আমার কাছে হস্তান্তর করেন। আমি রাতেই সেটিকে খাবার দিয়ে নিরাপদে রাখি। পরদিন বিকেলে বন বিভাগের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে।”



লাইক করুন