মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:২২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মওলানা ভাসানীর ১৪৫ তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে এনডিপির শ্রদ্ধাঞ্জলি ও প্রতিশ্রুতি গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ। রাণীশংকৈলে দৈনিক জনকন্ঠের সাংবাদিককে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি দলিত-হরিজনরা এখনো বৈষম্যের শিকার-শুভ চন্দ্র শীল আল আমিন হত্যার বিচার এই মাটিতেই হবে: শেখ রবিউল আলম আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস উপলক্ষে মানববন্ধন: সমাজে পুরুষ নির্যাতনের বিষয়টিও গুরুত্ব পাওয়া উচিত-মঞ্জুর হোসেন ঈসা আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস কিন্তু সমাজে পুরুষের কাঁদতে মানা-সোহাগ আলী। বালিয়াডাঙ্গীতে গরীবের ১০ হাজার বস্তা চাল পড়ে আছে গুদামে, চার মাসেও হয়নি বিতরণ প্রস্তাবিত পরিশ্রমী মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেডের নতুন কমিটির অনুমোদন ৭ নভেম্বর ১৯৭৫ এবং ৫ আগস্ট ২০২৪ : উভয় ক্ষেত্রেই ভারত পরাজিত হয়েছে- ড. এস. কে. আকরাম আলী

ঠাকুরগাঁওয়ে বাড়ির উঠানে ধরা পড়ল বিরল নারী ময়ূর

স্টাফ রিপোর্টার:

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার এক লোকালয় থেকে একটি বিরল প্রজাতির নারী ময়ূর (ময়ূরী) উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার (১৬ জুন) বিকেলে পাখিটি বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পলাশ কুমার দেবনাথ।

এর আগে রবিবার (১৫ জুন) দুপুরে উপজেলার বড়পলাশবাড়ী ইউনিয়নের ফতেপুর গ্রামে মিলন হকের বাড়ির উঠানে ময়ূরটি হঠাৎ ঢুকে পড়ে। পরে তিনি সেটিকে আটকে স্থানীয় পুলিশকে খবর দেন। রাতেই গ্রাম পুলিশের সহায়তায় ময়ূরটিকে ইউএনওর কাছে হস্তান্তর করেন তিনি। ইউএনও রাতেই পাখিটিকে নিজের তত্ত্বাবধানে রেখে পরদিন বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেন।

পাখিটি আটক করা মিলন হক বলেন, “গত শনিবার আমাদের আশপাশের গ্রামগুলোতে ময়ূরটিকে ঘোরাঘুরি করতে দেখা যায়। অনেকে ধরার চেষ্টা করলেও পারেনি। রোববার দুপুরে হঠাৎ আমার বাড়ির ভেতরে চলে এলে আমি সেটিকে আটকে ফেলি এবং পরে ইউএনওর কাছে হস্তান্তর করি। যেহেতু আমাদের বাড়ি সীমান্ত এলাকায়, তাই ধারণা করছি এটি প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে এসেছে।”

বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অনিল কুমার জানান, “ইউএনওর মাধ্যমে পাওয়া পাখিটি একটি নারী ময়ূর, যাকে আমরা ময়ূরী বলি। সাধারণত এই প্রজাতির ময়ূর ভারত, শ্রীলঙ্কায় দেখা যায়, তবে মাঝে মধ্যে বাংলাদেশেও বিচরণ করতে দেখা যায়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।”

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পলাশ কুমার দেবনাথ বলেন,”রবিবার রাতে ফতেপুর গ্রামের কয়েকজন ব্যক্তি ময়ূরটি আমার কাছে হস্তান্তর করেন। আমি রাতেই সেটিকে খাবার দিয়ে নিরাপদে রাখি। পরদিন বিকেলে বন বিভাগের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে।”



লাইক করুন