সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মওলানা ভাসানীর ১৪৫ তম জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে এনডিপির শ্রদ্ধাঞ্জলি ও প্রতিশ্রুতি গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ। রাণীশংকৈলে দৈনিক জনকন্ঠের সাংবাদিককে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি দলিত-হরিজনরা এখনো বৈষম্যের শিকার-শুভ চন্দ্র শীল আল আমিন হত্যার বিচার এই মাটিতেই হবে: শেখ রবিউল আলম আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস উপলক্ষে মানববন্ধন: সমাজে পুরুষ নির্যাতনের বিষয়টিও গুরুত্ব পাওয়া উচিত-মঞ্জুর হোসেন ঈসা আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস কিন্তু সমাজে পুরুষের কাঁদতে মানা-সোহাগ আলী। বালিয়াডাঙ্গীতে গরীবের ১০ হাজার বস্তা চাল পড়ে আছে গুদামে, চার মাসেও হয়নি বিতরণ প্রস্তাবিত পরিশ্রমী মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেডের নতুন কমিটির অনুমোদন ৭ নভেম্বর ১৯৭৫ এবং ৫ আগস্ট ২০২৪ : উভয় ক্ষেত্রেই ভারত পরাজিত হয়েছে- ড. এস. কে. আকরাম আলী

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শহীদ পরিবারের পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেবে: মির্জা ফখরুল

নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকাঃ

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গুম ও শহীদ পরিবারের পুনর্বাসনের জন্য রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মঙ্গলবার রাজধানীর বনানীতে ‘মায়ের ডাক’ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “যারা গুম হয়েছেন, তাদের ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব না হলেও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ রয়েছে। তাদের জন্য কিছু না করলে আমরা সবাই দায়ী থাকব।”

সরকারের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, “পরিবর্তনের সুযোগে অনেকেই উচ্চপদে আসীন হয়েছেন, মন্ত্রী হয়েছেন, ব্যবসা-বাণিজ্য দখলে নিয়েছেন। কিন্তু যারা আত্মাহুতি দিয়েছেন, যারা শহীদ হয়েছেন—তাদের দিকে কেউ তাকায়নি।”

তিনি আরও বলেন, “বর্তমান সরকার শিশুদের ভবিষ্যৎ কিংবা শহীদ পরিবারের পুনর্বাসনের জন্য কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেয়নি। গুম কমিশন প্রতিবেদন দাখিল করলেও নিখোঁজদের সন্ধানে তেমন অগ্রগতি নেই।”

মির্জা ফখরুল মন্তব্য করেন, “সংস্কার যদি মানুষের কল্যাণে না আসে, তাহলে সেই সংস্কার কোনো কাজের না।”

 

অনুষ্ঠানে বিএনপি পরিবার-এর আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমনের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন ‘মায়ের ডাক’-এর প্রতিষ্ঠাতা সানজিদা ইসলাম তুলি, সংগঠক আফরোজা ইসলাম আঁখি, লেখক ও মানবাধিকার সংগঠক মঞ্জুর হোসেন ঈসা সহ বিএনপি পরিবারের সদস্যরা।

অনুষ্ঠান শেষে “গণতান্ত্রিক পদযাত্রায়–শিশু” শিরোনামে একটি র‍্যালি বনানী থেকে গুলশান-২ পর্যন্ত প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে গুলশান পার্কে শিশুদের অংশগ্রহণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ এবং জাতীয়তাবাদী সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংস্থা (জাসাস)-এর উদ্যোগে একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। পুরো দিনব্যাপী শিশুরা আনন্দ-উৎসবে মেতে ওঠে।



লাইক করুন